বিস্তারিত
  • দলের গঠনতন্ত্রকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে আমাদেরকে বহিস্কার করা হয় : বিশ্বনাথে আ’লীগের বহিস্কৃত দুই নেতা


    বিশ্বনাথ বিডি ২৪ || 03 July, 2024, 6:27 PM || বিশ্বনাথ


    নিজস্ব প্রতিবেদক:: সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলা আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজ বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল মতিন ও কার্যকরি কমিটির সদস্য, কাউন্সিলর ফজর আলীকে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক কর্তৃক অঘঠনতান্ত্রিকভাবে বহিস্কারের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেন দুই আওয়ামী লীগ নেতা। বুধবার বিশ্বনাথ পৌরশহরের একটি হোটেলে ওই সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সংবাধ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন, বিশ্বনাথ উপজেলা আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজ বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল মতিন ও বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যকরি কমিটির সদস্য কাউন্সিলর ফজর আলী।

    লিখিত বক্তব্যে আব্দুল মতিন বলেন, বিগত ২০১৮ সালের ১৩ জানুয়ারি সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের তৎকালীন সভাপতি মরহুম জননেতা অ্যাডভোকেট লুৎফুর রহমান এবং সাবেক সাধারণ সম্পাদক বর্তমান সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শফিকুর রহমান চৌধুরীর অনুমোদনক্রমে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ বিশ্বনাথ উপজেলা শাখায় পংকি খানকে সভাপতি এবং বাবুল আক্তারকে সাধারণ সম্পাদক করে বিশ্বনাথ উপজেলা আওয়ামী লীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়।
    সেই কমিটিতে আমাকে ত্রান ও দুর্যোগ বিষয়ক সম্পাদক এবং আমার সহযোদ্ধা ফজর আলীকে কার্যকরী কমিটিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়। দীর্ঘদিন থেকে আমরা সংগঠনে সকল নিয়মকানুন মেনে সমলতার দায়িত্ব পালন করে আসছি।
    কিন্তু অত্যান্ত দুঃখের সঙ্গে জানাচ্ছি, বিগত কয়েকদিন যাবত বিভিন্ন পত্রিকা ও অনলাইন গণমাধ্যমের সংবাদে দেখতে পাই আমাকে বিশ্বনাথ উপজেলা আওয়ামী লীগের তাণ ও দুর্যোগ বিষয়ক সম্পাদক এবং আমার সহযোদ্ধা ফজর আলীকে কার্যকারী কমিটির সদস্য থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে।
    বিশ্বনাথ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শাহ আসাদুজ্জামান আসাদ ও সাধারণ সম্পাদক ফারুক আহমদের বরাত দিয়ে গণমাধ্যমগুলোতে যে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে তাতে কি কারণে আমাদেরকে দল থেকে বহিষ্কার কারা হলো তার কোনো কারণ উল্লেখ নেই। সম্পূর্ণ অগঠনতান্ত্রিক ও অস্যংগঠনিক প্রক্রিয়ায় আমাদেরকে সাময়িক বহিষ্কার ও কারণ দর্শানোর জন্য বলা হয়।
    বিশ্বনাথ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক স্বাক্ষরিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের গঠনতন্ত্রের প্রাতিষ্ঠানিক শৃংখলার ধারা ৪৭ এর (এ) মতে আমাদেরকে স্ব-স্ব পদ থেকে সাময়িক বহিষ্কার ও কারণ দর্শানোর জন্য বলা হয়।
    কিন্তু বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের গঠনতন্ত্রের প্রাতিষ্ঠানিক শৃঙ্খলা ধারা ৪৭ এর (৩) অনুচ্ছেদে সুস্পষ্টভারে বলা হয়েছে শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে কারণ দর্শানোর জন্য সুযোগদানের উদ্দেশ্যে যুক্তিসঙ্গত সময় দিয়া সাধারণ সম্পাদক পোস্টাল রেজিস্ট্রেশন যোগে নোটিশ দিতে বাধ্য থাকিবেন।
    এবং গঠনতন্ত্রের ৪৭ এর চ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, সংগঠনের কোন সদস্যের বিরুদ্ধে শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে শাস্তি প্রদানের জন্য আওয়ামী লীগের নিম্নতম যে কোন শাখা বা যে কোন সদস্যের লিখিত অভিযোগ পাওয়ার পর উপজেলা/থানা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সংসদ নিজেদের দিদ্ধান্ত অনুরোধপত্র জেলা কার্যনির্বাহী সংসদের নিকট পাটাইবেন। জেলা কার্যনির্বাহী সংসদ এ সম্বন্ধে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করিয়া উক্ত বিষয়ে বিবেচনাপূর্বক চড়ার সিদ্ধায় গ্রহণের জন্য বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের মাধ্যমে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কার্যনির্বাহী সংসদের নিকট প্রেরণ করিবেন। ইহা ছাড়া জেলা আওয়ামী লীগ স্বয়ং সংগঠনের কোন সদস্যের বিরুদ্ধে শাস্তি মূলক ব্যবস্থা গ্রহণের আবশ্যকতা বোধ করিলে জেলা কার্যনিবাহী সংসদের সিদ্ধান্ত জ্ঞাপন করিয়া বিষয়টি বিবেচনাপূর্বক চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের জন্য বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের মাধ্যমে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কার্যনির্বাহী সংসদের নিকট প্রেরণ করিবে।
    গঠনতন্ত্রের প্রাতিষ্ঠানিক শৃঙ্খলা ৪৭ এর (দ) অনুচ্ছেদে সুষ্পষ্টভাবে বলা হযেছে প্রতিষ্ঠানের কোন সদস্যের বিরুদ্ধে চূড়ান্ত শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করিবার ক্ষমতা কেবল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। কার্যনির্বাহী সংসদের থাকিবে। তবে এক্ষেত্রে দ্বারা ১৭ (চ)এর ব্যতয় গঠিবে না।
    উপরের উল্লেখিত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের গঠনতন্ত্রে প্রাতিষ্ঠানিক শৃঙ্খলার গুরুপূর্ণ বিধানগুলিকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি/সাধারণ সম্পাদক সম্পূর্ণ অন্যায় ভাবে গঠনতন্ত্রের বিধানকে তোয়াজ তোয়াক্কা না করে আমাদেরকে বহিষ্কারের আদেশ দিয়েছেন যাহা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের গঠনতন্ত্র পরিপন্থী।
    তারা আমাদেরকে প্রাতিষ্ঠানিক শৃঙ্খলার ৪৭ এর ৩ মতে যে বহিষ্কারাদেশ দিয়েছেন সেই (৫) অনুচ্ছেদে কি আছে তা আপনাদেরকে অবহিত করছি সেখানে বলা হয়েছে, সংগাঠনের যেকোনো শাখা তাহার যে কোন কর্মকর্তা বা সদস্যকে দলের স্বার্থ, আদর্শ, শৃঙ্খলা তথা গঠনতন্ত্র ও ঘোষণাপত্র। পরিসদী কর্মকার্যের জন্য স্ব-স্ব পদ বা দায়িত্ব হইতে অব্যাহতি প্রদান করিতে পারিবে তবে এব্যাপারে উর্ধ্বতন শাখার অনুমোদন প্রয়োজন হইবে এবং এক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট শাখার সাধারণ সভায় দুই তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যের মতামতের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত গৃহীত হইবে। উর্ধ্বতন শাখা পরবর্তী এক মাসের মধ্যে সিদ্ধান্ত সংশ্লিষ্ট শাখাকে জানাইবে অন্যতায় সিদ্ধান্তের সহিত একমত বলিয়া গণা হইবে।
    এখানে আমাদের প্রশ্ন হচ্ছে গঠনতন্ত্রের যে ধারা অনুযায়ী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সাধারণ সম্পাদক আমাদেরকে বহিষ্কারের নির্দেশনা দিয়েছেন, তারা দলের গঠনতন্ত্রকে বৃদ্ধাঙ্গলি দেখিয়েছেন।
    কারণ সেখানে সুষ্পষ্ট ভাবে বলা হয়েছে, যে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমোদন নিতে হবে। সেই অনুমোদন নিযেছেন কিনা তা তাহারা তাদের প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে প্রকাশ করেন নাই এবং বিশ্বনাথ উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সংসদের কার্যকরী কমিটির কোন সভা আহ্বান করেন নাই এবং সেই সভা সম্পর্কে কারো জানা নাই শুধুমাত্র সভাপতি সাধারণ সম্পাদক তাদের স্বার্থ হাসিলের জন্য আমাদের শত্রুপক্ষের লোক দ্বারা সম্পূর্ণ নিজ ফায়দা বা সুবিধা নেওয়ার জন্য অন্যায় ভাবে বহিষ্কারাদেশ প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে প্রদান করেছেন। যাহা আমাদের মানহানি হয়েছে বলিয়া আমার মনে করি।
    পাশাপাশি উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের এমন বৈরিতা ও ব্যক্তি আক্রোশের কারণে বিশ্বনাথ উপজেলা আওয়ামী লীগের হাজার হাজার কর্মী-সমর্থক ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছে। কারণ আওয়ামী লীগের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী কাউকে দল থেকে বহিষ্কার/অব্যাহতি দেওয়ার ক্ষমতা একমাত্র কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের রয়েছে। এমনকি কারণ দর্শানোর নোটিশ ছাড়া কাউকেই দল থেকে বহিষ্কার কিংবা অব্যাহতি দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই।
    বিশ্বনাথ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক বাক্তি স্বার্থে ঈর্ষান্বিত ও রাগের বশীভূত হয়ে যে ঘোষণা দিয়েছেন তা হাস্যকর ও অগ্রহণযোগ্য।
    তাদের এহেন আচরণে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সিলেট জেলা শাখার সাবেক সাধারণ সম্পাদক বর্তমান সভাপতি বিশ্বনাথের কৃতি সন্তান, সিলেট ২ আসনের সংসদ সদস্য প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালযের প্রতিমন্ত্রী মহোদয় কেউ বৃদ্ধাঙ্গলি দেখিয়াছেন বলে আমরা মনে করি।
    কারণ মন্ত্রী মহোদয়ের নিজের উপজেলায় অধিনস্থ বিশ্বনাথ উপজেলা আওয়ামী লীগ এর সভাপতি/সাধারণ সম্পাদক ওনার অনুমতি ব্যতিরেকে মন্ত্রী মহোদরের স্বাক্ষরিত কমিটি আমাদের। দুইজন সদস্যকে বহিষ্কার করে এবং বিভিন্নভাবে কটূক্তি মূলক বক্তব্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তুলে ধরে মন্ত্রী মহোদয় এর সিদ্ধান্তকে প্রশ্নবিদ্ধ করে তুলেছেন।
    তাছাড়া আওয়ামী লীগের সভাপতি সাধারণ সম্পাদক কোন কার্যকারী কমিটির সভা আহ্বান করেন নাই। উপজেলা কমিটির অনেকের সাথেই কথা বললে তারা বলেন, এ ব্যাপারে তাহারা কোন কিছুই জানেন না এটা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক একক সিদ্ধান্তে এই প্রেস বিজ্ঞপ্তি প্রদান করিয়াছেন যাহা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের গঠনতন্ত্র পরিপন্ত্রী।এখন পর্যন্ত আমাদের দুইজনকে স্ব-স্ব পদ থেকে সাময়িকভাবে বহিষ্কারের কোনো চিঠি দেওয়া হয়নি।
    সাংবাদিকদের মাধ্যমেই বিশ্বনাথ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক এর অগঠনতান্ত্রিক ও অসাংগঠনিকভাবে সাময়িক বহিষ্কারের ঘোষণা অবিলম্বে, প্রত্যাহারের অনুরোধ জানাই।
    প্রকৃতপক্ষে নেতা তো দূরের কথা আওয়ামী লীগের তৃণমূল পর্যায়ের একজন কর্মীকে বহিষ্কার করার ক্ষমভা উপজেলা পর্যায়ের সভাপতি সাধারণ/সম্পাদকের নেই। কাউকে বহিষ্কার করতে হলে কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির বৈঠক করে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক সই করে সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেন।
    আমরা একেকজন বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার সৈনিক। আওয়ামী লীগ অর্থাৎ শেখ হাসিনা সরকারের চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের যুগে বিশ্ব প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার জন্য যা প্রযোজন তার সব করতেই আমরা আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। এজন্য আমরা স্মার্ট নাগরিক, স্মার্ট সরকার, স্মার্ট অর্থনীতি স্মাট সমাজ-এই চারটি সমন্বেয়ে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার মিছিলে শরিক হয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এর সকল কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করে থাকি এবং আগামীতেও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভানেত্রী জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা আমাদের অভিভাবক জননেত্রী শেখ হাসিনার ডাকে আন্দোলন সংগ্রামে জয় বাংলা ¯েøাগানে রাজপথে আমরা সব সময় থাকব।
    সক্রিয় ভূমিকা রাখবো ইনশাআল্লাহ। স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নে আমরা প্রতিটি কাজ করে জননেরী শেখ হাসিনার ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে ক্ষুধা-দারিদ্রমুক্ত স্মার্ট সোনার বাংলা হিসেবে গড়ে তুলার ক্ষেত্রে আমরা সর্বোচ্চ ভূমিকা রাখবো ইনশাআল্লাহ।
    বিশ্বনাথ উপজেলা আওযামী লীগের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক আমাদের দুইজনকে রাজনৈতিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার জনা আমাদের শত্রুপক্ষ দ্বারা প্রভাবিত হইয়া তারা নিজেদের পায়দা হাদিসের জন্য যে বহিষ্কার আদেশ দিয়েছেন সেই বহিষ্কারাদেশ এর বিরুদ্ধে আমরা খুব শীঘ্রই বাংলাদেশ আওয়ামী লীদের অভিভাবক জননেত্রী শেখ হাসিনা এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সংসদের নিকট লিখিত অভিযোগ দায়ের করিব।
    সাংবাদিক ভাইদের মাধ্যমে আমরা জানিয়ে দিতে চাই, অন্যায় ভাবে অঘঠনভান্ত্রিক বরখাস্ত করে ধমিয়ে রাখা যাবে না. আমরা বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে লালন করে জননেত্রী শেখ হাসিনার একজন কর্মী/সৈনিক হয়ে জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু ¯েøাগান রাজপথেই দেব। সেখান থেকে আমাদেরকে ফেরানোর ক্ষমতা বিশ্বনাথের কারো নেই ইনশাআল্লাহ।
    সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, বিশ্বনাথ উপজেলা আওয়ামী লীগের শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম, পৌর আওয়ামী লীগের সদস্য আজব আলী, শ্রমিক লীগ নেতা সিতাব আলী, যুবলীগ নেতা নাসির উদ্দিন, জমির মিয়া, পৌর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি রফিক আলী প্রমুখ।



সর্বশেষ খবর


নিউজ খুঁজুন
আর্কাইভ
ফেইসবুক পেইজ